প্রকাশ : ২৫ মার্চ ২০১৭, ০৮:৫৯:৫১
সিলেট নগরীর দক্ষিণ সুরমা থানার শিববাড়ি এলাকার জঙ্গি আস্তানা 'আতিয়া মহলে' আইনশৃংখলা বাহিনীর অভিযান চলছে।
শনিবার সকাল পৌনে ৯টায় সেনা বাহিনীর প্যারা কমান্ডো বাহিনীর নেতৃত্বে এ অভিযান শুরু হয়। ট্যাংকসহ সাজোয়া যান ভবনটির দিকে এগিয়ে যেতে দেখা গেছে।
এই অভিযানের নাম দেয়া হয়েছে 'স্প্রিং রেইন' বা বসন্তের বৃষ্টি। প্যারা কমান্ডো দলের সঙ্গে অভিযানে আছে সোয়াত ও কাউন্টার টেরোরিজম ইউনিট।
চূড়ান্ত অভিযানের আগে সকাল ৭টার দিকে জঙ্গি আস্তানার আশপাশ থেকে লোকজনকে এক কিলোমিটার দূরে সরে যেতে মাইকিং করে আইনশৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনী। আর ভবনটির গ্যাস ও বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হয়।
এর আগে জঙ্গি আস্তানার সন্ধান পেয়ে শুক্রবার ভোর ৫টা থেকে 'আতিয়া মহল' নামের পাঁচতলা ভবনটি ঘিরে রাখে আইনশৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনী। বাড়িটির প্রধান ফটকে তালা লাগিয়ে দেয়া হয়।
আইনশৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনীর ধারণা, ওই বাড়ির নিচতলায় অবস্থান করছেন নব্য জেএমবির শীর্ষ নেতা মুসাসহ চার জঙ্গি।
শুক্রবার দিনভর পুলিশ জঙ্গিদের আত্মসমর্পণের আহ্বান জানালে তারা গ্রেনেড ছুড়ে মারে। জবাবে পুলিশও গুলি ছোড়ে।
জানা গেছে, ওই বাড়িটিতে অবরুদ্ধ হয়ে পড়েছেন একজন পুলিশ কর্মকর্তার স্ত্রী-সন্তানসহ ১৬টি পরিবার।
সিলেট নগরীর দক্ষিণ সুরমা থানার শিববাড়ি এলাকার জঙ্গি আস্তানা 'আতিয়া মহলে' আইনশৃংখলা বাহিনীর অভিযান চলছে।
শনিবার সকাল পৌনে ৯টায় সেনা বাহিনীর প্যারা কমান্ডো বাহিনীর নেতৃত্বে এ অভিযান শুরু হয়। ট্যাংকসহ সাজোয়া যান ভবনটির দিকে এগিয়ে যেতে দেখা গেছে।
এই অভিযানের নাম দেয়া হয়েছে 'স্প্রিং রেইন' বা বসন্তের বৃষ্টি। প্যারা কমান্ডো দলের সঙ্গে অভিযানে আছে সোয়াত ও কাউন্টার টেরোরিজম ইউনিট।
চূড়ান্ত অভিযানের আগে সকাল ৭টার দিকে জঙ্গি আস্তানার আশপাশ থেকে লোকজনকে এক কিলোমিটার দূরে সরে যেতে মাইকিং করে আইনশৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনী। আর ভবনটির গ্যাস ও বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হয়।
এর আগে জঙ্গি আস্তানার সন্ধান পেয়ে শুক্রবার ভোর ৫টা থেকে 'আতিয়া মহল' নামের পাঁচতলা ভবনটি ঘিরে রাখে আইনশৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনী। বাড়িটির প্রধান ফটকে তালা লাগিয়ে দেয়া হয়।
আইনশৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনীর ধারণা, ওই বাড়ির নিচতলায় অবস্থান করছেন নব্য জেএমবির শীর্ষ নেতা মুসাসহ চার জঙ্গি।
শুক্রবার দিনভর পুলিশ জঙ্গিদের আত্মসমর্পণের আহ্বান জানালে তারা গ্রেনেড ছুড়ে মারে। জবাবে পুলিশও গুলি ছোড়ে।
জানা গেছে, ওই বাড়িটিতে অবরুদ্ধ হয়ে পড়েছেন একজন পুলিশ কর্মকর্তার স্ত্রী-সন্তানসহ ১৬টি পরিবার।
সিলেট নগরীর দক্ষিণ সুরমা থানার শিববাড়ি এলাকার জঙ্গি আস্তানা 'আতিয়া মহলে' আইনশৃংখলা বাহিনীর অভিযান চলছে।
শনিবার সকাল পৌনে ৯টায় সেনা বাহিনীর প্যারা কমান্ডো বাহিনীর নেতৃত্বে এ অভিযান শুরু হয়। ট্যাংকসহ সাজোয়া যান ভবনটির দিকে এগিয়ে যেতে দেখা গেছে।
এই অভিযানের নাম দেয়া হয়েছে 'স্প্রিং রেইন' বা বসন্তের বৃষ্টি। প্যারা কমান্ডো দলের সঙ্গে অভিযানে আছে সোয়াত ও কাউন্টার টেরোরিজম ইউনিট।
চূড়ান্ত অভিযানের আগে সকাল ৭টার দিকে জঙ্গি আস্তানার আশপাশ থেকে লোকজনকে এক কিলোমিটার দূরে সরে যেতে মাইকিং করে আইনশৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনী। আর ভবনটির গ্যাস ও বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হয়।
এর আগে জঙ্গি আস্তানার সন্ধান পেয়ে শুক্রবার ভোর ৫টা থেকে 'আতিয়া মহল' নামের পাঁচতলা ভবনটি ঘিরে রাখে আইনশৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনী। বাড়িটির প্রধান ফটকে তালা লাগিয়ে দেয়া হয়।
আইনশৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনীর ধারণা, ওই বাড়ির নিচতলায় অবস্থান করছেন নব্য জেএমবির শীর্ষ নেতা মুসাসহ চার জঙ্গি।
শুক্রবার দিনভর পুলিশ জঙ্গিদের আত্মসমর্পণের আহ্বান জানালে তারা গ্রেনেড ছুড়ে মারে। জবাবে পুলিশও গুলি ছোড়ে।
জানা গেছে, ওই বাড়িটিতে অবরুদ্ধ হয়ে পড়েছেন একজন পুলিশ কর্মকর্তার স্ত্রী-সন্তানসহ ১৬টি পরিবার।
সিলেট নগরীর দক্ষিণ সুরমা থানার শিববাড়ি এলাকার জঙ্গি আস্তানা 'আতিয়া মহলে' আইনশৃংখলা বাহিনীর অভিযান চলছে।
শনিবার সকাল পৌনে ৯টায় সেনা বাহিনীর প্যারা কমান্ডো বাহিনীর নেতৃত্বে এ অভিযান শুরু হয়। ট্যাংকসহ সাজোয়া যান ভবনটির দিকে এগিয়ে যেতে দেখা গেছে।
এই অভিযানের নাম দেয়া হয়েছে 'স্প্রিং রেইন' বা বসন্তের বৃষ্টি। প্যারা কমান্ডো দলের সঙ্গে অভিযানে আছে সোয়াত ও কাউন্টার টেরোরিজম ইউনিট।
চূড়ান্ত অভিযানের আগে সকাল ৭টার দিকে জঙ্গি আস্তানার আশপাশ থেকে লোকজনকে এক কিলোমিটার দূরে সরে যেতে মাইকিং করে আইনশৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনী। আর ভবনটির গ্যাস ও বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হয়।
এর আগে জঙ্গি আস্তানার সন্ধান পেয়ে শুক্রবার ভোর ৫টা থেকে 'আতিয়া মহল' নামের পাঁচতলা ভবনটি ঘিরে রাখে আইনশৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনী। বাড়িটির প্রধান ফটকে তালা লাগিয়ে দেয়া হয়।
আইনশৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনীর ধারণা, ওই বাড়ির নিচতলায় অবস্থান করছেন নব্য জেএমবির শীর্ষ নেতা মুসাসহ চার জঙ্গি।
শুক্রবার দিনভর পুলিশ জঙ্গিদের আত্মসমর্পণের আহ্বান জানালে তারা গ্রেনেড ছুড়ে মারে। জবাবে পুলিশও গুলি ছোড়ে।
জানা গেছে, ওই বাড়িটিতে অবরুদ্ধ হয়ে পড়েছেন একজন পুলিশ কর্মকর্তার স্ত্রী-সন্তানসহ ১৬টি পরিবার।
http://www.jugantor.com/online/country-news/2017/03/25/43036/%E0%A6%9C%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97%E0%A6%BF-%E0%A6%86%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%AF%E0%A6%BC-%E0%A6%85%E0%A6%AD%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%A8-%E0%A6%9A%E0%A6%B2%E0%A6%9B%E0%A7%87
0 comments:
Post a Comment