খালেদা জিয়া বলেন, ‘রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর ওপর পরিচালিত হত্যাযজ্ঞ ও বর্বরতা সবসময়ই নিকট প্রতিবেশী হিসাবে বাংলাদেশকে স্পর্শ করেছে। ঘনবসতিপূর্ণ এবং লোকসংখ্যানুপাতে বাসযোগ্য জমির ক্রমসংকোচনের এ দেশে এখনও অনেক রোহিঙ্গা শরণার্থী আগে থেকেই আশ্রয় নিয়ে আছে। তা সত্ত্বেও গণহত্যার বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে স্বাধীনতা অর্জনকারী জাতি হিসেবে জীবনরক্ষায় আশ্রয়প্রার্থী রোহিঙ্গা শরণার্থীদের মানবিক কারণে যতদূর সম্ভব আশ্রয় দেওয়ার জন্য আমি যথাযথ কর্তৃপক্ষের প্রতি আহ্বান জানাই। প্রতিবেশী অন্যান্য দেশ এবং মুসলিম বিশ্বের প্রতিও আমি অভিন্ন আহ্বান জানাই।’
একইসঙ্গে অনুপ্রবেশকারী রোহিঙ্গাদের দেশে ফেরানোর আহ্বান জানিয়ে খালেদা জিয়া বলেন, ‘আমি স্পষ্ট করে বলতে চাই যে, কেবল শরণার্থীদের আশ্রয় ও সাহায্য দেওয়ার মধ্যে কোনও সমাধান নিহিত নেই। রোহিঙ্গারা যেন স্থায়ীভাবে দেশে ফিরে জীবন, সম্পদ, সম্ভ্রমের অখণ্ড নিরাপত্তা ও পূর্ণ নাগরিক অধিকার নিয়ে নিজ মাতৃভূমিতে বসবাস করতে পারে, সেই নিশ্চয়তা বিধানকল্পে বাংলাদেশসহ সংশ্লিষ্ট রাষ্ট্রগুলোকে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বলিষ্ঠ কূটনৈতিক উদ্যোগ নিতে হবে। এ বিষয়ে বিশ্বসমাজকেও অবিলম্বে সক্রিয় হওয়ার ও এগিয়ে আসার আহ্বান জানাই।
একইসঙ্গে অনুপ্রবেশকারী রোহিঙ্গাদের দেশে ফেরানোর আহ্বান জানিয়ে খালেদা জিয়া বলেন, ‘আমি স্পষ্ট করে বলতে চাই যে, কেবল শরণার্থীদের আশ্রয় ও সাহায্য দেওয়ার মধ্যে কোনও সমাধান নিহিত নেই। রোহিঙ্গারা যেন স্থায়ীভাবে দেশে ফিরে জীবন, সম্পদ, সম্ভ্রমের অখণ্ড নিরাপত্তা ও পূর্ণ নাগরিক অধিকার নিয়ে নিজ মাতৃভূমিতে বসবাস করতে পারে, সেই নিশ্চয়তা বিধানকল্পে বাংলাদেশসহ সংশ্লিষ্ট রাষ্ট্রগুলোকে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বলিষ্ঠ কূটনৈতিক উদ্যোগ নিতে হবে। এ বিষয়ে বিশ্বসমাজকেও অবিলম্বে সক্রিয় হওয়ার ও এগিয়ে আসার আহ্বান জানাই।
0 comments:
Post a Comment